আজ হুইসকির পরিবর্তে ভোদকা চলবে। স্পেশাল ভোদকা। বোতলটা খুলতেই জিহ্বায় পানি চলে এলো লাবু সাহেবের। জুঁইয়ের সামনে গ্লাস এগিয়ে দিয়ে বোতল থেকে ভোদকা ঢালল। ভোদকার গন্ধে ওর শরীর শিরশির করে উঠল। ভোদকা ওর ভালো লাগে না, তবুও এদের সাথে অ্যাকটিং করতে হয়। গ্লাস হাতে তুলে নিয়ে হাসলো এক গাল।
জুঁই নামের মেয়েটি ভারি সুন্দর। গোলাপের মতো নরম কোমল ঠোঁটে হাসি লেগে থাকে সব সময়। ওর মায়াবি চোখের ভাষা আর আকর্ষণীয় ফিগারের দোলায় ব্যকুল হয়ে উঠত প্রেমিক। কিন্তু এই চঞ্চল হরিণী ধরা দিত না কারও কাছে।
হঠাৎ একটা দুর্ঘটনা ওর জীবনটাকে এলোমেলো করে দিল। থমকে গেল ওর জীবনের সুন্দর দিনগুলো। পা বাড়ালো অন্ধকার পথে। অন্ধকারের পথ ধরে ও হেঁটে চলল বহু দূর…